প্রতিনিধি রিটুঃ
চট্টগ্রাম হালিশহর নয়াবাজার আগ্রাবাদ এই সকল এলাকা গুলো বৃষ্টির জলবদ্ধতার কারণে চলাফেরায় অনুপযোগী হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাধারন জনগন এবং ইপিজেড গার্মেন্টস কর্মী প্রতিনিয়ত ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। সিটি কর্পোরেশন এবং সড়ক বিভাগ এই নিয়ে এখনো কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। নয়াবাজার হয়ে ইপিজেড বন্দর যাওয়ার রোড হচ্ছে এই বিশ্বরোড এবং ঢাকা -চট্টগ্রামের মহাসড়ক হয়ে আজ এই রোড চাষের জমিতে পরিণিত হয়েছে।

 

প্রতিনিয়ত সাধারণ জনগণের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।  এই রোডটি স্কুল ছাত্র-ছাত্রীদের এবং কলেজ ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতের মূল সড়ক। এবং তাদের দাবি এই মহাসড়ক গুলোর পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা যতদ্রুত সম্ভব যেন করা হয়। বাংলাদেশ এখন ডিজিটালে রূপান্তরিত হয়েছে, ঢাকা সিটি আধুনিকতায় ভরে যাচ্ছে। কিন্তু বন্দরনগরী চট্টগ্রাম যেন দিন দিন পিছিয়ে যাচ্ছে প্রতিটা রাস্তায় জলাবদ্ধতায় যেন সাগরে রূপান্তরিত হচ্ছে। তাই এ বন্দরনগরীর বাসিন্দাদের একটাই দাবি এই শহরটার দিকে যেন সরকার একটু তাকায়।

 

চট্টগ্রামবাসী দীর্ঘদিনের পানি জলাবদ্ধতার কারণে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। তাই আজ নয়াবাজার বিশ্বরোডে ধান গাছ রোপন করে প্রতিবাদ করেন। যদি এই প্রতিবাদ সিটি কর্পোরেশন এবং সড়ক বিভাগের কর্মকর্তাদের চোখে পড়ে তবেই তাদের এই প্রতিবাদ সার্থক হবে। সিটি কর্পোরেশন বহুদিন ধরে এই পানি নিষ্কাশনের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছেন কিন্তু সুফল কিছুই পাচ্ছেন না সাধারণ জনগণ। সাধারন জনগণ আগামী দিনে কি সুফল পাবেন তাও সন্দেহজনক। তাই সবার একটাই দাবী যেন অতি দ্রুত এর সমাধান সরকার করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *